• আজ- মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪, ০৮:৩৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত শ্যামনগরের মুন্সীগঞ্জে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস পালিত  শ্যামনগরে গৃহপালিত পশু পাখি পালন ও ক্ষুদ্র ব্যবসা বিষয়ক কর্মশালা  সুন্দরবনে মধু আহরণ করতে গিয়ে বাঘের আক্রমণে মৌয়াল নিহত শ্যামনগরের সিসিডিবির আয়োজনে বীজ সংরক্ষণ বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা শ্যামনগর থানা পুলিশের আয়োজনে সুন্দরবন সংশ্লিষ্ট বিষয়ে জনসচেতনতা মূলক অনুষ্ঠান  শ্যামনগরে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা শ্যামনগরে পেনিয়াপিল কানাডার অর্থায়ানে ৩৫০পরিবারের মাঝে ইফতার সামগ্রী বিতারন পশ্চিম সুন্দরবনে মধু আহরণ অনুষ্ঠানে হরিণ ও বিশ দিয়ে মাছ শিকারীদের আত্মসমর্পণ ৩৫নং ভামিয়া পোড়াকাটলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটি গঠন

টেকসই বেড়িবাঁধের দাবিতে তরুণদের ক্লাইমেট লংমার্চ অনুষ্ঠিত। 

রিপোর্টারঃ / ৪৬০ বার ভিজিট
আপডেটঃ মঙ্গলবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২২

বিশেষ প্রতিনিধি: সুন্দরবন সংলগ্ন উপকূলীয় সাতক্ষীরা জেলায় ৮শ’ কিলোমিটার ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধ নির্মাণের দাবিতে লংমার্চ অনুষ্ঠিত হয়েছে।মঙ্গলবার(১৫ নভেম্বর) বিকাল ৪টায় যুব সংগঠন শরুব ইয়ুথ টিমের এর উদ্যোগে এক মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।শতাধিক তরুণের উপস্থিতিতে হাতে নানা ধরনের প্লাকার্ড সংবলিত ব্যানার, ফেস্টুন নিয়ে তারা টেকসই বেড়িবাঁধ দাবি করে।মানববন্ধনে এহসানুল মাহবুব তানভীর এর সভাপতিত্বে ও ফুহাদ মাহমুদ এর সঞ্চালনায় প্রধান বক্তা হিসাবে উপস্থিত ছিলেন শরুব ইয়ুথ টিমের পরিচালক এস এম জান্নাতুল (নাঈম)বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সমাজ সেবক নূরউদ্দীন সরদার।মানববন্ধনে উপকূলীয় তরুণ হাসিবুল হাসান বলেন, সাতক্ষীরা সুন্দরবন সংলগ্ন উপকূলীয় জেলা। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে নদী তলদেশ উচ্চ হচ্ছে। ফলে পানির উচ্চতা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। যার কারণে নদী রক্ষা বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে নোনা পানিতে ডুবে যাচ্ছে উপকূলীয় এলাকার মানুষ। সাতক্ষীরার উপকূলীয় এলাকায় ৬০এর দশকে নির্মিত ভেড়িবাঁধ রয়েছে ৮শ’ কিলোমিটার। ৬০ দশকের পরে আর বেড়িবাঁধ সেভাবে মেরামত করা হয়নি। এবছর বেশির ভাগ বেড়িবাঁধ মেরামত করা হয়েছে। তারপরও ৬২ কিলোমিটার বেড়িবাঁধে জরাজীর্ণ অবস্থা। আবার এই জরাজীর্ণ বেড়িবাঁধে ৩৫টি পয়েন্ট খুবই ঝুঁকিপূর্ণ।বুড়িগোয়ালিনি ইউনিয়নের তরুণ রাসেল,সবুজ,বিল্লাল, মিকাইল জানান, উপকূল এলাকার মানুষ ভাল নেই। আইলা, সিডর, আম্পানের মত প্রাকৃতিক দূর্যোগ মোকাবেলা করতে হয়েছে এই জরাজীর্ণ বেড়িবাঁধ দিয়ে। নোনা পানির কারণে তাদের এলাকায় হয় না কোন ফসল। নেই কোন কর্মসংস্থান। এর মধ্যে প্রতিবছর বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে নোনা পানি তাদের সব শেষ করে দিয়ে যাচ্ছে। কিছুদিন আগে তাদের এলাকার ভেড়িবাঁধ ভেঙ্গে যায়। এই বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে ভেসে গেছে চিংড়ি ঘের, পুকুর, জমির ফসল। ভেঙ্গে গেছে কাঁচা ঘরবাড়ি। এখনও তাদের পুকুরে নোনা পানি। ঘরে খাবার নেই। তারা সর্বস্ব হারিয়ে সরকারের দেওয়া ত্রাণ খেয়ে বেঁচে থাকে। তারা আর ত্রাণ চায় না, তারা চায় টেকসই বেড়িবাঁধ।

 

add 1


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর

আজকের দিন-তারিখ

  • মঙ্গলবার (সকাল ৮:৩৮)
  • ৭ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
  • ২৮শে শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি
  • ২৪শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ (গ্রীষ্মকাল)