• আজ- শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০২:১৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
শ্যামনগরে গৃহপালিত পশু পাখি পালন ও ক্ষুদ্র ব্যবসা বিষয়ক কর্মশালা  সুন্দরবনে মধু আহরণ করতে গিয়ে বাঘের আক্রমণে মৌয়াল নিহত শ্যামনগরের সিসিডিবির আয়োজনে বীজ সংরক্ষণ বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা শ্যামনগর থানা পুলিশের আয়োজনে সুন্দরবন সংশ্লিষ্ট বিষয়ে জনসচেতনতা মূলক অনুষ্ঠান  শ্যামনগরে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা শ্যামনগরে পেনিয়াপিল কানাডার অর্থায়ানে ৩৫০পরিবারের মাঝে ইফতার সামগ্রী বিতারন পশ্চিম সুন্দরবনে মধু আহরণ অনুষ্ঠানে হরিণ ও বিশ দিয়ে মাছ শিকারীদের আত্মসমর্পণ ৩৫নং ভামিয়া পোড়াকাটলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটি গঠন শ্যামনগরে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে আলোচনা ও ক্রীড়া প্রতিযোগিতা নূহ নবীর নৌকার সন্ধান!

শ্যামনগরে ঘূর্ণিঝড় মোখা মোকাবেলায় উপজেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত

রিপোর্টারঃ / ৩৫৫ বার ভিজিট
আপডেটঃ বৃহস্পতিবার, ১১ মে, ২০২৩

শ্যামনগর(সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি: সাতক্ষীরার শ্যামনগরে আসন্ন ঘূর্ণিঝড় মোখা মোকাবেলায় উপজেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার(১১ই মে) সকাল ১০টায় উপজেলা পরিষদের হল রুমে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটি সহ বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সমন্বয়ে সভার আয়োজন করা হয়।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আক্তার হোসেনের সভাপতিত্বে ও উপজেলা প্রকল্প বাস্তবয়ন কর্মকর্তা শাহিনুল ইসলামের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন, সাতক্ষীরা ৪ আসনের জাতীয় সংসদ সদস্য এস.এম জগলুল হায়দার, বিশেষ অতিথি ছিলেন, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এস.এম আতাউল হক দোলন, ভাইস চেয়ারম্যান সাইদুজ্জামান সাইদ, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান খালেদা আয়ুব ডলি, শ্যামনগর থানার অফিসার ইনচার্জ নূরুল ইসলাম বাদল, উপজেলার সকল প্রশাসনসহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা ও শ‍্যামনগর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সহ সেচ্ছাসেবী সংগঠন ৷ সভায় আসন্ন ঘূর্ণিঝড় মোখা মোকাবেলায় উপজেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আক্তার হোসেন বলেন, যে কোনো দুর্যোগ এলেই শ্যামনগর উপকূলে ক্ষয়ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে। আগামী ১৩, ১৪ বা ১৫ মে’র মধ্যে উপকূলীয় অঞ্চলে ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানার সম্ভাবনা রয়েছে।
সেজন্য সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় আগেভাগেই প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে। শ্যামনগর উপকূলের ৫ টি ইউনিয়ন সহ সকল ইউনিয়নের আশ্রয় কেন্দ্রগুলো প্রস্তুত করতে বলা হয়েছে। বাসিন্দাদের নিরাপদে সরিয়ে আনতে উপকূলীয় নদীতে নৌকা, ট্রলার প্রস্তত রাখার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। এছাড়া গন সচেতনার জন্য মাইকিংও করা হবে জানানো হয়।
তিনি আরও জানান, আশ্রয়কেন্দ্র ছাড়াও পাকা স্থাপনা যেমন স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, মসজিদ এগুলো আশ্রয় কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করা হবে। দুর্যোগকালীন সময়ে মানুষ ঘর ছেড়ে বাইরে আসতে চায় না। তবে দুর্যোগের সময় যদি কারও প্রয়োজন হয়! তারা আশ্রয়কেন্দ্রে এলে থাকা-খাওয়াসহ সার্বিক ব্যবস্থা করা হবে।

add 1


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর

আজকের দিন-তারিখ

  • শুক্রবার (রাত ২:১৭)
  • ২৬শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
  • ১৭ই শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি
  • ১৩ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ (গ্রীষ্মকাল)