বিলাল হোসেন নিজস্ব প্রতিনিধি: শ্যামনগর ডক্টর,স ডোর ডায়গোন্ঠিক সেন্টারের মালিকের সাথে ডাক্তার তানিয়া আপত্তিকার অবস্থায় স্থানীয়দের হাতে আটক হয়। পরে টাকার বিনিময়ে মুচলিকা দিয়ে মুক্তি পেয়েছ বলে জানান ডাক্তার তানিয়া। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে শ্যামনগরে চায়ের দোকান থেকে শুরু করে বিভিন্ন মহলে সমলোচনার ঝড় চলছে।রাতারাতি বিষয়টা ধামা চাপা দিতে দোড়ঝাপ শুরু করেছে ডক্টর,স ডোর মালিক ও ডাক্তার তানিয়া। প্রত্যাক্ষদর্শী ও কিছু মিডিয়া কর্মিকে ম্যানেজ করার জন্যে রাত ১১ টা থেকে ভোর ৫ টা পর্যন্ত ধরকষাকষি একপর্যয় ধামা চাপা দেওয়ার চেষ্টা করে। মোট ৭ লক্ষ টাকায় চুক্তি হলে ২ লাক্ষ টাকা নগতে দিয়ে দেয় বাকি ৫ লক্ষ টাকার চেক দেয় বলে জানাযায়।ঘটনাটা ঘটেছে সোমাবার রাত ১১ টায় শ্যামনগর ডক্টর,স ডোরের মালিক শেখ নাজমুল হোসেনের নিজের অফিস কক্ষের মধ্যে ডাক্তার তানিয়ার সাথে আপত্তিকার অবস্থায় দেখে ফেলে স্থানীওরা।খুলনার পাইকগাছার কালিদাসপুর গ্রামের মুন্জরুল ইসলামের মেয়ে ডাক্তার তানিয়া। খুলনা গাজী মেডিকেল থেকে ২০১২ সালে পাশ করে। ২০১৯ সালে রিডা প্রাইভেট হাসপাতালের মাধ্যেমে শ্যামনগরের কর্মজীবন শুরু করে। তাদের বিরুদ্ধে এর আগে একাধিক এধারনের ঘটনার অভিযোগ রয়েছে।ঘটনা স্থথলে শ্যামনগর থানা পুলিশের এস আই আশরাফ হোসেন ও এ এস আই দিপাক মন্ডল হাজির হয়ে তাদেরকে উদ্ধার করে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যাক্তি জানান,তানিয়ার সাথে দীর্ঘ দিন ধরে ডক্টর,স ডোর মালিক শেখ নাজমুলের অবৈধ সম্পর্ক রয়েছে ।এ বিষয় ডক্টর,স ডোরের মালিক শেখ নাজমুল হাসান বলেন, আমাকে ফাসানোর জন্যে প্রতিপক্ষরা ষড়যন্ত করছে।এ বিষয় ডাক্তার তানিয়া বলেন, আমি সিজারের জন্যে সেখানে গেলে রাত হয়ে যাওয়ার পর বাইরে আসতে না পারায়। স্থানীওরা আমাদের সন্দেহ করে ঘিরে ফেলে পরে ঘটনা স্থালে পেমেন্ট ও লিখিত দিয়ে ঝামেলা মিঠাই ফেলি। সেখানে পুলিশের উপস্থিতে ঝামেলা মিটানো হয়। নাজমুলের সাথে আমার কোন খারাপ সম্পর্ক নেই। কি কারণে পেমেন্ট ও লিখিত দিলেন জানতে চাইলে ডাক্তার তানিয়া ফোন কেটে দেয়।থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নুরুল হাসান বাদল বলেন, আমি শুনেছি ঘটনাটা নাকি ভুল বুঝাবুঝি তবে আমাদের কাছে কেও অভিযোগ করেনি বলে ব্যাবস্থা নেওয়া হয়নি।